গলাচপিায় টুং টাং শব্দে মুখরতি কামারপট্টি

প্রথম পাতা » পটুয়াখালী » গলাচপিায় টুং টাং শব্দে মুখরতি কামারপট্টি
সোমবার ● ২০ জুলাই ২০২০


গলাচপিায় টুং টাং শব্দে মুখরতি কামারপট্টি

গলাচপিা (পটুয়াখালী) সাগরকন্যা প্রতনিধি॥

বছর ঘুরে আসে কোরবানরি ঈদ। ঈদ-উল-আজহাকে ঘরিে চারদকিে আনন্দ-উৎসব ও কোরবানরি পশু কনোর ধুম পড়।ে তাই মানুষ ছুটছনে কামারশালায়। কোরবানরি ঈদকে সামনে রখেে পটুয়াখালীর গলাচপিায় টুং টাং শব্দে ব্যস্ত হয়ে পড়ছেনে কামার শল্পিীরা। ক্রতো সাধারণরে ভড়িে মুখর হয়ে উঠছেে কামার পাড়ার দোকানগুলো। তাদরে যনে দম ফলোর ফুরসত নইে।
জানা যায়, বছররে অন্যান্য সময়রে চয়েে কোরবানি ঈদরে আগে কামার শল্পিীদরে কাজরে চাপ অনকেটা বড়েে যায়। সইে সাথে তাদরে আয়-রোজগারও বাড়।ে এ সময়ে কোরবানরি আনুসাঙ্গকি হাতয়িার দা, বট,ি চাপাত,ি ছুরসিহ ধারালো জনিসি বানাতে ব্যস্ত সময় পার করছনে তারা। কামার শল্পিীদরে বশেরিভাগই হন্দিু সম্প্রদায়রে। তাদরে অনকেরেই পতৈৃক সূত্রে পাওয়া এ পশো। সারাবছর তমেন কাজ না থাকায় অপক্ষোয় থাকনে মুসলমানদরে এ র্ধমীয় উৎসবরে। কোরবানি ঈদরে সময় যত ঘনয়িে আসছে এসব যন্ত্রপাতরি বচোকনো তত বাড়ছ।ে তবে কামার শল্পিে প্রয়োজনীয় জ্বালানি কয়লা ও লোহার দাম বাড়লওে সে তুলনায় উৎপাদতি পণ্যরে দাম বাড়নে।ি ফলে র্আথকিভাবে তমেন লাভবান হচ্ছনে না কামার শল্পিীরা। যার কারণে অনকেে বাধ্য হয়ে পতৈৃক পশো ছড়েে অন্য পশোয় ঝুঁকছনে।
সরজেমনি ঘুরে দখো গছে,ে উপজলোর পৌর শহররে র্কমকার পট্ট,ি আমখোরা বাজার, কলাগাছয়িা বাজার, উলানয়িা বাজার, পানপট্টি বাজার, চকিনকিান্দি বাজার, ডাকুয়া বাজার, হরদিবেপুর বাসস্ট্যান্ড বাজার, বাদুরা বাজার জোলোখা বাজার সহ সকল হাটে কামার শল্পিীদরে দম ফলোর ফুরসত নইে। কয়লার দগদগে আগুনে পুড়য়িে পটিয়িে তরৈি করছনে তারা দা, ছুর,ি চাকু, বট,ি কুড়াল, কুদালসহ ধারালো হাতয়িার। কউেবা র্অডারকৃত আর কউেবা নজিরে লোহা দয়িইে তরৈি করছনে এসব ধারালো অস্ত্র। আবার অনকেে কামাররে দোকানে শান দতিে নয়িে আসছনে পুরনো হাতয়িার। ঈদরে আরো কয়কেদনি বাকি থাকলওে ইতমিধ্যে বশে জমে উঠছেে কামাররে দোকানগুলো। তাকে তাকে সাজানো হয়ছেে দা, বট,ি ছুরসিহ তাদরে উৎপাদতি পণ্য। বড় ছুরি তনিশ’ থকেে চারশ’ টাকা, বটি দড়েশ’ থকেে তনিশ’ টাকা র্পযন্ত দরে বক্রিি হচ্ছ।ে এছাড়াও বভিন্নি সাইজরে দা, ছুরি লোহার ওজনরে উপর ভত্তিি করওে বক্রিি করা হচ্ছ।ে
র্কমকার পট্টরি খোকা র্কমকার (৫৫), মনোরঞ্জন র্কমকার (৬৫), মঠিুন র্কমকার (৩৫) বলনে, বছররে বশেরিভাগ সময় কাজ না থাকায় অলস দনি কাটাতে হয়। ফলে ওই সময় কোনো উর্পাজন না হওয়ায় বহু কষ্টে ছলেমেয়েে নয়িে দনি যাপন করতে হয়। কোরবানরি ঈদ এলইে হাতে কাজ বড়েে যায়। বছরে ছয় মাস কাজ করে যে উর্পাজন হয়, ঈদরে সময় তার প্রায় দ্বগিুণ উর্পাজন হয়। তাই ঈদ উপলক্ষে সারা বছররে ঘাটতি পোষাতে নরিলস পরশ্রিম করে বভিন্নি ধরনরে যন্ত্রপাতি তরৈি করে যাচ্ছ।

এসড/এমআর

বাংলাদেশ সময়: ২০:৪২:৪১ ● ৩৪০ বার পঠিত




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

আর্কাইভ